শিরোনাম
নাগরিক বিবৃতি
রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল বন্ধ করা যাবে না
প্রকাশ : ৩০ জুন ২০২০, ২০:৫০
রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল বন্ধ করা যাবে না
বিবার্তা প্রতিবেদক
প্রিন্ট অ-অ+

লোকসানের অজুহাত দেখিয়ে ২৬টি পাটকল বন্ধ করে ২৪ হাজার ৮৮৬ জন শ্রমিককে ‘গোল্ডেন হ্যান্ডশেক’ দেয়ার ঘোষণা করেছে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়। ২৮ জুন এই ঘোষণা দেয় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়।


বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী জানিয়েছেন পাটকল শ্রমিকদের গোল্ডেন হ্যান্ডশেক দিয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলো বন্ধ করার পরে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের (পিপিপি) মাধ্যমে সেগুলোকে আধুনিকায়ন করে আবার উৎপাদনমুখী করা হবে। তখন এসব শ্রমিক সেখানে চাকরি করার সুযোগ পাবেন। অথচ ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে একটি মতবিনিময় সভায় পাটমন্ত্রী নিজেই দুর্নীতি ও অব্যাবস্থাপনাকে লোকসানের পেছনের কারণ হিসেবে দেখিয়েছিলেন। এ থেকে একটা বিষয় অন্তত পরিষ্কার যে লোকসানের কারণগুলো সরকার নিজেও জানতো এবং জেনেশুনেই এর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। তাই একে পরিকল্পিত লোকসান হিসেবেই দেখতে হবে। পাটশিল্পের লোকসান কেন হয়েছে এ সংক্রান্ত যেসব গবেষণা হয়েছে তাতে বার বার লোকসানের যে কারণগুলো উন্মোচিত হয়েছে সেগুলো দীর্ঘ ৪০ বছরেও সমাধান করা হয়নি। সরকার যথাসময়ে অর্থবরাদ্দ না দেয়ায় এই পাটকলগুলোকে বিলম্বে অনেক বেশি দামে কাঁচা পাট ক্রয় করতে হয়, ক্রয়ের লক্ষমাত্রা থেকে কম পাট কেনায় পাটকলগুলোর সক্ষমতার পুরোটা ব্যবহৃত হয় না এবং উৎপাদনও হয় সক্ষমতার ও লক্ষমাত্রার চাইতে অনেক কম। এভাবে বছর বছর লোকসানের পাল্লা ভারী করা হয়েছে। প্রয়োজন অনুসারে মেশিনপত্র আধুনিকায়নে বিনিয়োগ করলে যেখানে উৎপাদন বাড়ানো যেত সেই পথে না হেঁটে সরকার বিভিন্ন সময়ে কারখানা বন্ধ রাখা, মজুরি না দেয়া, বারবার প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ ইত্যাদির মধ্য দিয়ে অচলাবস্থা তৈরি করেছে।


যেখানে পাটজাত পণ্যে বৈচিত্র্য আনার বাস্তব চাহিদা আছে, সেখানে যন্ত্রপাতি নবায়ন, পাট গবেষণার ফলাফল ব্যবহারের কোনো উদ্যোগই গ্রহণ করা হয়নি। বিগত দশকে যখন সারা পৃথিবীতে প্লাস্টিক সামগ্রীর বিপরীতে পরিবেশ-বান্ধব পাটজাত দ্রব্যের চাহিদা বৃদ্ধি পেতে থাকে তখন রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলোর সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও তা কাজে লাগানো হয়নি, বরং তাদের আয় কমে যায়। এর অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে বিজেএমসি, মিল ব্যবস্থাপনা, ও ট্রেড ইউনিয়ন পরিচালনা সর্বক্ষেত্রে দুর্নীতিবাজদের আধিপত্য, যার কারণে সময়মত কাঁচা পাট ক্রয়ে গাফিলতি ও উচ্চমূল্যে ক্রয়ের মত ঘটনা ঘটে। এরা সকলেই পাটকলের লোকসানের সুবিধাভোগী। সেজন্য পরিকল্পিতভাবেই এই লোকসানকে বছরের পর বছর জিইয়ে রাখা হয়েছে।


জবাবদিহিতাহীন ও অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত এই পাটখাতের উদ্ধারকর্তা হিসেবে বিশ্বব্যাংকের ঋণ নিয়ে উন্নয়ন কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৯৪ সালে। বিশ্বব্যাংক ঋণে পরিচালিত এই উন্নয়ন কর্মসূচিতে পাটশিল্প নবায়ন, বৈচিত্র্যকরণ বা সম্প্রসারণের কোনো কর্মসূচিই ছিল না; ছিল ঋণের টাকায় শিল্প বন্ধ ও শ্রমিক ছাঁটাইএর কর্মসূচি। সেই মোতাবেক এরপর যত সরকার এসেছে সবাই রাষ্ট্রায়ত্ত পাটশিল্পকে ক্রমান্বয়ে সংকুচিত করেছে।


রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলোর হাতে জমি আছে অনেক। রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প অচল করে বন্ধ করার পেছনে সরকার ঘনিষ্ঠ প্রভাবশালীদের মধ্যে এই জমি বিতরণের সম্পর্ক আছে বলে আমরা মনে করি। গোল্ডেন হ্যান্ডশেকের জন্য সরকার পাঁচ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। অথচ এর অনেক কম টাকা দিয়ে এই কারখানাগুলোর উৎপাদনশীলতা বাড়ানো ও তাদের লাভজনক করা সম্ভব ছিল। আর শ্রমিকদের সকল পাওনা পরিশোধের যে প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে তা অতীতের অসংখ্য প্রতারণার কারণে কতটা বাস্তবায়ন হবে তা নিয়ে আমরা সন্দিহান।


করোনাকালে কর্মহীন হয়ে যাওয়া বিশেষ দক্ষতা সম্পন্ন এই শ্রমিকেরা যখন কর্মহীন হয়ে যাবেন তারা জানবেন না কবে নতুন করে পাটকল খুলবে। বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় কিংবা পিপিপি এর মাধ্যমে এ পাটকলগুলোর কোনটি কোনটি খুললেও সকলেই কাজ পাবেন এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই, বেতন ভাতাও অনেক কমে যাবে। এছাড়া পাটকলগুলোর ২৫ হাজার স্থায়ী শ্রমিকের বাইরেও রয়েছে বিপুল সংখ্যক দৈনিক ভিত্তিতে কাজ করা শ্রমিক, তারাও কোনোরকম গোল্ডেন হ্যাণ্ডশেক ছাড়াই কাজ হারিয়ে পথে বসবে। এতগুলো পরিবারকে অনিশ্চয়তায় ফেলে দিয়ে সরকারের এই সিদ্ধান্ত কখনোই জনবান্ধব হতে পারে না। এই চেষ্টাতে যেমন পাটকল শ্রমিকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন তেমনি পাট উৎপাদনকারী কৃষকেরাও অল্প দামে পাট বিক্রয় করতে বাধ্য হবার সম্ভাবনাও বাড়বে, যেহেতু এর ফলে বেসরকারি পাটকলগুলো সিণ্ডিকেট তৈরির মাধ্যমে কাঁচা পাটের বাজার নিয়ন্ত্রণের সুযোগ পেয়ে যাবে।


করোনাকালে যখন পরিবেশ-বান্ধব শিল্প প্রতিষ্ঠার তাগিদ বাড়ছে তখন সরকার পরিবেশ-বান্ধব পাটশিল্প সংকুচিত করে পরিবেশ-বিধ্বংসী শিল্প প্রতিষ্ঠার পেছনে বিশাল বাজেট বরাদ্দ করছে। অর্থনৈতিক মন্দা থেকে উত্তরণের জন্য সারা পৃথিবী যখন কর্মসংস্থান তৈরির দিকে মনোযোগ দিয়েছে তখন বাংলাদেশ সরকার ঠিক এই সময়ে প্রত্যক্ষ শ্রমিক প্রায় ২৫ হাজার এবং পরোক্ষ আরো ২৫ হাজার শ্রমিক এবং তাদের পরিবারকে কর্মহীন করে উলটোপথে হাঁটার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। এতগুলো শ্রমিকের জীবনের সাথে জড়িয়ে রয়েছে তাদের পরিবারের খাদ্য, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, ও বাসস্থানের ঝুঁকি। এই ধরনের সিদ্ধান্ত শুধু পাটখাতের জন্য আত্মঘাতী নয়, বরং এই মুহুর্তে যখন রফতানি ঝুঁকিতে নিমজ্জিত হয়ে রয়েছে দেশ তখন এমন সিদ্ধান্ত আমাদের অর্থনীতির জন্যও আত্মঘাতী।


সার্বিক বিবেচনায় আমাদের দাবি:


১। রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলোকে অবিলম্বে চালুর আদেশ দেয়া হোক;


২। শ্রমিকদের বকেয়া মজুরি পরিশোধ করা হোক ও তাদের করোনা ঝুঁকি মোকাবেলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হোক;


৩। সময়মত পাট কিনে, দুর্নীতি ও অপচয় বন্ধ করে এবং পাটকলগুলোর ব্যবস্থাপনা উন্নয়নের মাধ্যমে লোকসান কমানো হোক। পাটকলগুলোকে আধুনিকায়ন ও বহুমুখিকরণের মাধ্যমে উৎপাদনক্ষমতা বৃদ্ধি করা হোক;


৪। গত কয়েক দশক ধরে লোকসানের অজুহাত দিয়ে একের পর এক পাটকল বন্ধ বা বেসরকারিকরণ করা হয়েছে, কিন্তু লোকসানের জন্য দায়ী মন্ত্রী, আমলা, ও কর্মকর্তাদের সনাক্ত করে বিচার করা হয়নি। আমরা সেজন্য লোকসান ও দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রকাশ এবং অপরাধীদের শাস্তি দাবি করি।


এই বিবৃতির জন্যে ডিজিটাল স্বাক্ষর সংগ্রহ করা হয়েছে। বিবৃতির বক্তব্য ও দাবিনামার সাথে একমত হয়ে যারা স্বাক্ষর করেছেন সেই ১৫৯ জনের নাম ও পরিচয় নিচে দেয়া হলো


১। মোশাহিদা সুলতানা, সহযোগী অধ্যাপক, একাউন্টিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়


২। মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান, অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩। আনু মুহাম্মদ, অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়


৪। বীথি ঘোষ, সংস্কৃতিকর্মী, সমগীত


৫। সায়েমা খাতুন, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়


৬। অমল আকাশ, শিল্পী ও সংগঠক, সমগীত


৭। সামিনা লুৎফা, শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়


৮। শুভ সাহা, স্ট্রাকচারাল সেইফটি ইঞ্জিনিয়ার, আরএসসি


৯। পাভেল পার্থ, গবেষক ও লেখক


১০। অনুপম সৈকত শান্ত, লেখক ও গবেষক


১১। মাহা মির্জা, লেখক ও গবেষক


১৩। জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্ট


১৪। খুশী কবির, সমাজ সংগঠক


১৫। আহমেদুর রশীদ চৌধুরী, সম্পাদক ও প্রকাশক, শুদ্ধস্বর


১৬। ড. আখতার সোবহান মাসরুর, সদস্য সচিব, তেল -গ্যাস ও জাতীয় সম্পদ রক্ষা কমিটি, যুক্তরাজ্য শাখা


১৭। পারভেজ আলম, লেখক ও রাজনৈতিক কর্মী


১৮। সৌভিক রেজা, অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়


১৯। আ-আল মামুন, শিক্ষক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়


২০। স্বপন আদনান, প্রফেসরিয়াল রিসার্চ এসোশিয়েট, সোয়াস, ইউনিভার্সিটি অফ লন্ডন


২১। অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়


২২। রাজেকুজ্জামান রতন, সদস্য, কেন্দ্রীয় কমিটি, বাসদ


২৩। সারা হোসেন, আইনজীবী


২৪। ইরতিশাদ আহমদ, ইমেরিটাস প্রফেসর, ফ্লোরিডা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি


২৫। খোইরোম কামেশ্বর, প্রকৌশলী


২৬। রঞ্জন কুমার দে, সম্পাদক, bangladarpan.com


২৭। ওয়াকিলুর রহমান, চিত্রশিল্পী


২৮। অরূপ রাহী, লেখক, সঙ্গীতশিল্পী


২৯। রাসেল রাজু, ফোকলোর বিষয়ে মাস্টার্স অধ্যয়নরত, ইউনিভার্সিটি অব তার্তু, এস্তোনিয়া


৩০। মাহবুব আলম রুবেল, সম্পাদক, krantikal.com


৩১। রুহুল আমিন, সংগঠক, শ্রমিক-ছাত্র-জনতা ঐক্য, খুলনা


৩২। সুজিত চৌধুরী, অর্থনীতিবিদ, বিবিএফ


৩৩। ফিরোজ আহমেদ, রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য, গণসংহতি আন্দোলন


৩৪। সাদাফ নূর, শিক্ষক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়


৩৫। মাহমুদুল সুমন, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়


৩৬। কল্লোল মোস্তফা, প্রকৌশলী, লেখক


৩৭। অরূপ রাহী, লেখক, সঙ্গীতশিল্পী


৩৮। নুসরাত চৌধুরী, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান, অ্যামহার্স্ট কলেজ, যুক্তরাষ্ট্র


৩৯। ডা মো হারুন অর-রশিদ, চিকিৎসক


৪০। মেহ্জাবীন রহমান, শিক্ষক ও এক্টিভিস্ট


৪১। জহিরুল ইসলাম, সভাপতি, বাংলাদেশ শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশন


৪২। হানা শামস আহমেদ, পি এইচ ডি গবেষক, ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়, কানাডা


৪৩। নাসরিন খন্দকার, শিক্ষক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়


৪৪। মিজানুর রহমান, জনস্বার্থ কর্মী ও সর্বজনকথা


৪৫। সহুল আহমদ, লেখক ও রাজনৈতিক কর্মী


৪৬। আলতাফ হোসেন রাসেল, সহকারী অধ্যাপক, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া


৪৭। নাজনীন শিফা, পি এইচ ডি গবেষক, জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়


৪৮। ফয়জুল হাকিম, সম্পাদক , জাতীয় মুক্তি সংগ্রাম সংগঠনী কাউন্সিল ( জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল)


৪৯। মাশরুর ইমতিয়াজ, শিক্ষক, ভাষাবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়


৫০। তাহমিদাল জামি, ইতিহাস গবেষক


৫১। জোবায়েন সন্ধি, নির্বাসিত লেখক, পেন স্কলার, সম্পাদক অংশুমালী


৫২। ইমতিয়ার শামীম, লেখক, সাংবাদিক


৫৩। সারোয়ার তুষার, সদস্য, রাষ্ট্রচিন্তা


৫৪। আতিয়া ফেরদৌসী, পিএইচডি শিক্ষার্থী


৫৫। ড. ফরিদ খান, সহযোগী অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়


৫৬। মোহাম্মদ মামুন চৌধুরী, সহযোগী অধ্যাপক, মৎস্যবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়


৫৭। অনিন্দ্য বড়াল অর্ক, শিক্ষার্থী, ২য় বর্ষ, অর্থনীতি বিভাগ, জাবি


৫৮। আসমা আক্তার, সভাপতি, গৃহকর্মী অধিকার রক্ষা কমিটি


৫৯। সেকেন্দার আলী মিনা, নির্বাহী পরিচালক, সেইফটি এন্ড রাইটস সোসাইটি


৬০। আনিসুর রহমান, বাংলাদেশী ব্লগার, কলামিস্ট ও মানবাধিকার কর্মী


৬১। মাকসুদা সুলতানা পিএইচ ডি গবেষক


৬২। মোস্তাকিম বিল্লাহ মাসুম, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়


৬৩। শফি উদ্দিন কবির আবিদ, সদস্যসচিব, বাসদ(মার্কসবাদী), চট্টগ্রাম জেলা; আইনবিষয়ক সম্পাদক, বাংলাদেশ শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশন, কেন্দ্রীয় কমিটি


৬৪। ডা আজিজুল করিম, ডাক্তার, মেলবোর্ন, অষ্ট্রেলিয়া


৬৫। জয়দীপ ভট্টাচার্য, সংগঠক, হেলথ্ সা‌র্ভিস ফোরাম


৬৬। মাইদুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক, সমাজতত্ত্ব বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়


৬৭। আমীর আব্বাস, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন (টাফ)


৬৮। মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, ক্রিমিনোলজি এন্ড পুলিশ সায়েন্স বিভাগ, মাভাবিপ্রবি, সন্তোষ, টাঙাইল


৬৯। রাফসান আহমেদ, সাংস্কৃতিক কর্মী ও স্বাধীন গবেষক


৭০। মোঃ শাহিন মিয়া, শিক্ষার্থী, শাবিপ্রবি, সিলেট


৭১। জামাল খান, ছাত্র, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়


৭২। আরিফুল ইসলাম, শিক্ষার্থী, শাবিপ্রবি


৭৩। জসীম উদ্দীন, সদস্য, বাসদ [মার্ক্সবাদী ] ফেনী


৭৪। গোপাল মজুমদার, সম্পাদক, Alapon.com.bd


৭৫। দিলীপ রায়, সাধারণ সম্পাদক, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী


৭৬। লাকী আক্তার, নির্বাহী সদস্য, বাংলাদেশ কৃষক সমিতি


৭৭। আতাউল হক চৌধুরী, শিক্ষার্থী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়


৭৮। নাজমুল মিলন, শিক্ষার্থী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়


৭৯। নাঈম সিনহা, সাংবাদিক


৮০। কৌশিক আহমেদ, ব্লগার ও অ্যাকটিভিস্ট


৮১। মো: ইমদাদুল হক খান, পিএইচডি গবেষক, ইউনিভার্সিটি অফ মিসিসিপি, যুক্তরাষ্ট্র


৮২। মাসুদ রানা, সভাপতি, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, কেন্দ্রীয় কমিটি


৮৩। রাশেদ শাহরিয়ার, সাধারণ সম্পাদক,সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট


৮৪। জহিরুল ইসলাম, সভাপতি,বাংলাদেশ শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশন


৮৫। আফরিনা আক্তার, ফ্রি ল্যান্সার সিনেমাটোগ্রাফার


৮৬। ফেরদৌস আহমেদ উজ্জল, সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন সম্পাদক. পরিবেশ বার্তা


৮৭। ফখরুদ্দিন কবির আতিক, সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যপরিচালনা কমিটি, বাসদ(মার্ক্সবাদী)


৮৮। জাহেদুল ইসলাম অপূর্ব, শিক্ষার্থী, অর্থনীতি বিভাগ, শাবিপ্রবি


৮৯। বাধণ অধিকারী, সহঃ বার্তা সম্পাদক, বাংলা ট্রিবিউন


৯০। মমিনুর রহমান মমিন, কেন্দ্রীয় সদস্য, গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য ফোরাম


৯১। ফারিয়া ফাইরুজ, নৃবিজ্ঞান শিক্ষার্থী, সাস্ট


৯২। তাহসিন মাহমুদ, সম্পাদক, রোর বাংলা


৯৩। দেবাশীষ ভট্টাচার্য, একজন আত্ম নিয়োজিত শিক্ষক


৯৪। সংঘ মিত্রা, শিক্ষার্থী, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়


৯৫। ফাহিম আহমদ চৌধুরী , ছাত্র, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি


৯৬। অপু দাশগুপ্ত, সভাপতি, বাংলাদেশ শ্রমিক কর্মচারি ফেডারেশন, চট্রগ্রাম জেলা


৯৭। চারু হক, গবেষক, লেখক


৯৮। গোলাম মুর্শেদ, ট্রাস্টি, বাংলাদেশ শ্রম ইনস্টিটিউট (বাশি)


৯৯। রোজীনা বেগম, গবেষক, দৃক


১০০। মোশাররফ হোসেন নান্নু , সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশের ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগ, কেন্দ্রীয় কমিটি


১০১। সাইফুল আলম, পানি সম্পদ বিশেষজ্ঞ, (আই, ডাবলু, এম), ডিও এইচ এস


১০২। আফসানা বিনতে আমিন, মানবাধিকার কর্মী


১০৩। আমিরুন নূজহাত মনীষা, সাংগঠনিক সম্পাদক, বিবর্তন সাংস্কৃতিক কেন্দ্র


১০৪। ছায়েদুল হক নিশান, সংগঠক, ফাইট ফর রাইটস


১০৫। ইকবাল কবীর, সভাপতি, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী


১০৬। আরিফ রেজা মাহমুদ, সদস্য, অরাজ নেটওয়ার্ক


১০৭। নাজিম উদ্দিন, বিজ্ঞানী, যাইমারজেন ইনক, এমেরিভিল, ক্যালিফোর্ণিয়া


১০৮। আবিদা ফেরদৌসী, শিক্ষার্থী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়


১০৯। অনুপ কুন্ডু, বাংলাদেশ ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগ, সদস্য, ঢাকা নগর কমিটি


১১০। আতিফ অনিক, সভাপতি, বিপ্লবী ছাত্র-যুব আন্দোলন


১১১। সুবল কান্তি দে, ছাত্র, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগন্জ


১১২।সুমাইয়া বিনতে সেলিম , শিক্ষার্থী, শাবিপ্রবি, সদস্য, রাষ্ট্রচিন্তা


১১৩। আদিত্য বর্মণ, সভাপতি, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী, রাজশাহী (মহানগর)


১১৪। আজম খান বাবু, সদস্য, বাংলাদেশ কৃষক খেতমজুর সমিতি


১১৫। জাফর ইকবাল, পেনসিলভানিয়া ষ্টেট ইউনিভার্সিটি এর সেন্টার ফর গ্লোবাল ওয়ার্কার্স রাইটস এর ছাত্র ও গবেষণা সহকারি


১১৬। তানভীর আকন্দ, শিক্ষার্থী, একটিভিস্ট, শাবিপ্রবি


১১৭। মেহেদী হাসান, ইঞ্জিনিয়ার, ক্যালিফোর্নিয়া, আমেরিকা


১১৮। নাঈমুল ইসলাম, ছাত্র, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়


১১৯। হেমায়েত কবির, আহ্বায়ক, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়


১২০। তাসীন মল্লিক, বিজ্ঞান প্রযুক্তি ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন


১২১। মিজানুর রহমান, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী


১২২। মোল্লা হারুন, রাজনৈতিক কর্মী এবং অবসরপ্রাপ্ত সহকারী প্রধান শিক্ষক, ধামরাই হারডিঞ্জ হাই স্কুল, ঢাকা


১২৩। মনজুরুল হক, লেখক, সাংবাদিক, আহবায়ক স্তালিন সোসাইটি বাংলাদেশ


১২৪। মোকাররম হোসেন, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়


১২৫। মাহির শাহরিয়ার রেজা, ক্রীড়া সম্পাদক, কেন্দ্রীয় সংসদ, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন


১২৬। রনজু হাসান, সাধারণ সম্পাদক, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়


১২৭। রাহুল বিশ্বাস, গল্পকার ও প্রবন্ধকার


১২৮। শাফিন আহমেদ, ব্যাবসায়ী


১২৯। কামরুস সালাম সংসদ, শিক্ষা ও উন্নয়ন কর্মী/সাবেক সহ-সভাপতি, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন


১৩০। শামীম ইমাম, আহ্বায়ক, জাতীয় গণতান্ত্রিক শ্রমিক ফেডারেশন


১৩১। নিশাত তাসনিম, শিক্ষার্থী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়


১৩২। আবু নাসের অনীক, সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় যুব পরিষদ


১৩৩। মঞ্জুরুল মিঠু, ছাত্র, আইন বিভাগ, গণ বিশ্ববিদ্যালয়


১৩৪। বদিউজ্জামান বাদল, সভাপতি, বাংলাদেশ কৃষক সমিতি, দিনাজপুর


১৩৫। লোপা ভৌমিক, বাংলাদেশের নাগরিক


১৩৬। মনজুরুল হক, লেখক, সাংবাদিক, আহবায়ক-স্তালিন সোসাইটি বাংলাদেশ


১৩৭। মো: আব্দুল কাদের শেখ, সদস্য, বাংলাদেশের ইউনাইটেড কমিউনিস্টলীগ, রাজবাড়ি জেলা


১৩৮। এ, এস, এম, মনিরুজ্জামান , সদস্য, বাসদ(মার্কসবাদী) কেন্দ্রীয় পাঠচক্র ফোরাম


১৩৯। আবু মুসা ইফতেখার, স্থপতি


১৪০। আলমগীর কবীর, চলচ্চিত্র কর্মী


১৪১। মাজহারুল ইসলাম খান, একাউন্টস এক্সিকিউটিভ, ই-ল ইন্টারন্যাশনাল


১৪২। ঋদ্ধ অনিন্দ্য গাঙ্গুলী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক, ছাত্র ইউনিয়ন, জাবি সংসদ


১৪৩। উলুল অন্তর, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়


১৪৪। ফাতেমা বেগম, গবেষক


১৪৫। নিশাত তাসনিম, শিক্ষার্থী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়


১৪৬। আব্দুল মমিন, অফিস ও দফতর সম্পাদক, বিপ্লবী ছাত্র-যুব আন্দোলন


১৪৭। সৌরদীপ দাসগুপ্ত, সংস্কৃতিকর্মী


১৪৮। মীর মোনাজ হক, প্রকৌশলী


১৪৯। ইশতিয়াক, গণমাধ্যমকর্মী


১৫০। পংকজনাথ সূর্য, সাধারণ সম্পাদক, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, ফেনী শাখা


১৫১। জাহিদ কবীর হিমন, জার্মানির বার্লিনে আছি, চাকরি করছি


১৫২। অলি আহমেদ, ছাত্র-গবেষক


১৫৩। পূরবী তালুকদার, এক্টিভিস্ট


১৫৪। ফাতেমা বেগম, গবেষক


১৫৫। রোমেল রহমান, কবি


১৫৬। শামসুল আলম, প্রকৌশলী


১৫৭। খালিদ হাসান আলো , চাকরিজীবী ঝিনাইদহ


১৫৮। মোঃ নজরুল ইসলাম, জার্মান প্রবাসী


১৫৯। শুভ, চলচ্চিত্রকর্মী


১৫৯। মুসা মিয়া, সাংবাদিক


বিবার্তা/জাই

সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি

এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)

১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫

ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫

Email: [email protected], [email protected]

© 2021 all rights reserved to www.bbarta24.net Developed By: Orangebd.com