
দুর্যোগ সহায়তা মনিটরিং কমিটি ও রাষ্ট্রচিন্তার দিদারুল ভুঁইয়া, অনলাইন অক্টিভিস্ট মুশতাক আহমেদ, কাটুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোর ও মোমেন প্রধানকে নিজ নিজ বাসা থেকে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তুলে নিয়ে যাওয়ায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।
বুধবার দেশের তিন শতাধিক বিশিষ্ট ব্যক্তি যৌথ বিবৃতিতে এই উদ্বেগ জানান।
সোমবার (গত ৪ মে) রাজধানীতে র্যাব-৩ পরিচয়ে অনলাইন এক্টিভিস্ট মুশতাক আহমেদকে এবং পরের দিন (৫ মে) দুর্যোগ সহায়তা মনিটরিং কমিটি ও রাষ্ট্রচিন্তার দিদারুল ভুঁইয়া ও কার্টুনিস্ট আহমেদ কবির কিশোরকে নিজ নিজ বাসা থেকে তুলে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ সময়ে তাদের কম্পিউটারের সিপিইউ, ল্যাপটপ, বাসার সিসিটিভি সরঞ্জাম কোনো তালিকা প্রদান ছাড়াই জব্দ করে নিয়ে যায়।
মুশতাক আহমেদ রাজনৈতিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ফেসবুকে সমালোচনা মূলক লেখালেখি করতেন। দিদারুল ভুঁইয়া অনলাইনে লেখালেখির পাশাপাশি করোনাসংকটের সময়ে শ্রমজীবী মানুষকে সহায়তা দিচ্ছিলেন। আর আহমেদ কবির কিশোর ফেসবুকে কার্টুন আঁকতেন।
বুধবার (৬ মে) বিভিন্ন পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ মারফত সর্বশেষ জানা যায়, করোনাভাইরাস নিয়ে গুজব ছড়ানোর অভিযোগে কার্টুনিস্ট কবির কিশোর ও মুশতাক আহমেদকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রমনা থানায় র্যাব-৩ বাদী হয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেছে এই দু’জনের বিরুদ্ধে। এই মামলায় আরো ১০-১২ জনকে আসামি করা হয়েছে এবং গ্রেফতারের চেষ্টা হচ্ছে।
ডিএমপির রমনা জোনের উপকমিশনার সাজ্জাদুর রহমান বরাতে পত্রিকাগুলো নিশ্চিতকরেছে-মঙ্গলবার (৫ মে) রাতে র্যাবের করা মামলায় কিশোর ও মুশতাক আহমেদকে রমনা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। অন্যদিকে, রাষ্ট্রচিন্তার অন্যতম সদস্য সারওয়ার তুষার থানা থেকে ফিরে এসে জানিয়েছেন, দিদারুল ভূঁইয়াসহ আরো কয়েকজনের নামে মামলা হলেও দিদারুল ভূঁইয়াকে এখনো রমনা থানায় আনা হয়নি। তাকে কীভাবে পাওয়া যাবে এই প্রশ্নের জবাবে, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কিছুই জানাতে পারেননি, বরং তিনি বলেছেন, দিদারুল ভূঁইয়াকে রমনা থানায় না পাওয়া গেলে তাকে 'পলাতক' ধরে নেয়া হবে।
মামলা দায়েরের পরেও রমনা থানায় হস্তান্তর না করা এবং দিদারের অবস্থান সম্পর্কে কোনো তথ্য না দেয়ার মানে হলো- দিদার এখনো ঝুঁকির মধ্যে আছে এবং সার্বিকভাবে এখন পর্যন্ত গ্রেফতার হয়েছে বা হয়নি এরকম সবার নিরাপত্তাহীনতার আশংকা করছি আমরা।
প্রায় দুই মাস নিঁখোজ থাকার পরে ফটো সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজলের ফিরে আসার পর দিন থেকে গ্রেফতারি পরোয়ানা ছাড়া সাদা পোশাকধারীদের দ্বারা তুলে নিয়ে যাবার অনেক গুলো ঘটনা আমাদেরকে উদ্বিগ্ন ও ক্ষুব্ধ করেছে।
মনে রাখা দরকার, এমন একটা সময় দিদারুলকে নিয়ে যাওয়া হলো, যখন দরিদ্র, নিরন্ন মানুষকে ত্রাণ বিতরণের কাজে নিয়োজিত ছিলেন এবং নিয়মিত ভাবে ঢাকা শহরের অনেক মানুষের সেহরির ব্যবস্থা করছিলেন। এটা আরো নির্মম যে, উঠিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময় দিদার নিজস্ত্রী-সন্তানদের সংগে ইফতার করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
আমরা অত্যন্ত উদ্বেগ ও আতংকের সাথে লক্ষ করছি যে, করোনাকালীন এই পরিস্থিতিতে ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গুম, বিচারবহির্ভুত হত্যাকাণ্ড এবং মৌলিক অধিকার হরণের ঘটনা প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে এবং তা এই সময়ে আরো জোরালো হয়েছে গুজব দমনের নামে। যেমন, গত ৫ মে দুপুরে নারায়ণগঞ্জে রূপগঞ্জ উপজেলার কাঞ্চন বাজার থেকে মোমেন প্রধানকে গ্রেফতার করা হয়েছে। টাঙ্গাইল-২ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) তানভীর হাসান মনিরের কাঁচাধান কাটার ভিডিও ফেসবুকে শেয়ার করার ‘অপরাধে’। একইভাবে গত ১৫ মার্চ গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার চুপাইরগ্রামে সাদা পোশাকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয় দিয়ে সরকারি কলেজের শিক্ষক মোতাহার হোসেনকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এবং এখন পর্যন্ত তার কোনো সন্ধান মেলেনি। চলতি মাসেই এ পর্যন্ত কমপক্ষে পাঁচ জন সংবাদকর্মীকে ডিজিটাল আইনে গ্রেফতার করা হয়েছে। ভিন্নমতের নেতাকর্মী, আইনজীবী, শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের গ্রেফতার ও তাদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করার গতি যেন কিছুতেই কমছে না।
ইতোমধ্যে করোনাভাইরাস সম্পর্কে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখার কারণে তিন জন সরকারি কলেজের শিক্ষককে বরখাস্ত করা হয়েছে এবং বেসরকারি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে করোনা সংক্রান্ত গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশের কারণেও তদন্ত চলছে। অনেক চিকিৎসক ও নার্সদের বিরুদ্ধে ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আবার গত ১০ মার্চ তারিখে রাজধানীর হাতিরপুল এলাকা থেকে ফটো সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজল নিখোঁজ হওয়ার ৫৩ দিন পরে তাকে যশোরের বেনাপোল সীমান্তে পাওয়া যাওয়ার পরে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আইন প্রয়োগকারী সংস্হার হাতে এ ধরনের গুম, অপহরণ, হেফাজতে নির্যাতন এবং অনেক ক্ষেত্রে বিচারবহির্ভুত হত্যার অভিযোগ ক্রমাগত স্বাভাবিক হয়ে যাওয়ার প্রবণতায় আমাদের রাষ্ট্রে আইনের নাজুক শাসন ও নিয়মিত অপব্যবহার এবং মানবাধিকার লংঘনের ঘটনায় আমরা ভীষণ আশংকাগ্রস্ত এবং বিক্ষুব্ধ।
আমরা আশা করি, অনতিবিলম্বে সরকার দায়িত্বশীল হবে এবং দিদারুল ভূঁইয়াসহ এখন পর্যন্ত নিখোঁজ হওয়া সবাইকে জনসমক্ষে উপস্থিত করবে এবং সুস্থ অবস্থায় তাদের নিজ নিজ পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেবে।
সব কিছু বিবেচনায় আমরা দাবি তুলছি:
১। অবিলম্বে দিদারুল ভুঁইয়াকে খুঁজে বের করে সুস্থ অবস্থায় ফেরত চাই।
২। মোতাহার হোসেন, মাইকেল চাকমা সহ এযাবৎ গুম হওয়া সকল ব্যক্তির সন্ধান চাই।
৩। শফিকুল ইসলাম কাজল, মুশতাক আহমেদ, আহমেদ কবির কিশোর, মোমেন প্রধানের নামে হয়রানিমূলক মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার ও তাদের নিঃশর্ত মুক্তি চাই।
৪। অনলাইনে ও মিডিয়ায় মত প্রকাশের দায়ে গ্রেফতারকৃত সকলের মুক্তি চাই।
৫। গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড সহ রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের অবসান চাই, সকল নাগরিকের নিরাপদ জীবনের নিশ্চয়তা চাই।
৬। নিবর্তনমূলক জনবিরোধী ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ এর বাতিল চাই।
সংহতি ই- স্বাক্ষর করেছেনঃ
১। সামিনালুৎফা, শিক্ষক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২। আনুমুহাম্মদ, শিক্ষক, জাহাঙ্গিরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৩। সায়েমা খাতুন, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪। সৈয়দ ফায়েজ আহমেদ, সাংবাদিক, নিউ এজ এবং গবেষক
৫। অনুপম সৈকত শান্ত, প্রকৌশলী ও লেখক
৬। মোহাম্মদ তানজীম উদ্দিন খান, অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; আহবায়ক, করোনাদূর্গত সহযোগিতা কেন্দ্র
৭। আব্দুল মমিন, অফিস ও দফতর সম্পাদক, বিপ্লবী ছাত্র-যুব আন্দোলন
৮। রেজ্জাকুল চৌধুরী, Administrative Manager, NYC Dept. of Correction. Former Professor of Political Science. Former adjunct professor of Business Management.
৯। শান্তনু সুমন, সাবেক সভাপতি, ছাত্র গণমঞ্চ
১০। শামীম আরা নীপা, এক্টিভিস্ট
১১। শহীদুল ইসলাম সবুজ। রাজনৈতিক কর্মী/ট্রেডইউনিয়ন সংগঠক/এক্টিভিস্ট
১২। মোকাররম রানা, শিক্ষার্থী
১৩। নাসরিন খন্দকার, নৃবিজ্ঞানী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
১৪। মাসুদ খান, রাজনৈতিক কর্মী
১৫। খালেদ মোশারফ, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী
১৬। ইকবাল কবীর, সভাপতি, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী
১৭। ইরফানুর রহমান রাফিন, কবি ও অনুবাদক
১৮। জাকিসুমন, সাবেক সহ আহ্বায়ক, বিপ্লবীছাত্র-যুব আন্দোলন।
১৯। শ্রবণা শফিক দীপ্তি, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
২০। তিথিরাণী, শিক্ষার্থী, মহসিন কলেজ।
২১। সারোয়ার তুষার, সদস্য, রাষ্ট্র চিন্তা।
২২। মমিনুর রহমান মমিন, সংগঠক, গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্যফোরাম
২৩। ABM Moniruzzaman. Masum, Migrant Workers Solidarity Center, Coordinator.
২৪। Zobaidanasreen, associte professor, department of anthropology, du
২৫। সিউতিসবুর, নৃবিজ্ঞানী
২৬। ইফতেখারুজ্জামান, নির্বাহী পরিচালক, টিআইবি
২৭। ফাহমিদুল হক, অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
২৮। নাঈমা খালেদ মনিকা, ইনচার্জ, বাসদ (মার্কসবাদী), ঢাকা নগর শাখা
২৯। শহিদুল আলম, আলকচিত্রী ও লেখক
৩০। আসমা আক্তার, সভাপতি, গৃহকর্মী অধিকাররক্ষা কমিটি
৩১। জয়দীপ ভট্টাচার্য, সংগঠক, বিজ্ঞানচর্চা কেন্দ্র
৩২। মাসুদ রানা, সমন্বয়ক, প্রগতিশীল ছাত্রজোট ও সভাপতি, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, কেন্দ্রীয় কমিটি
৩৩। জহিরুল ইসলাম, সভাপতি, বাংলাদেশ শ্রমিককর্মচারী ফেডারেশন
৩৪। রুশাদ ফরিদী, শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৩৫। রাশেদ শাহরিয়ার, সাধারণ সম্পাদক, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, কেন্দ্রীয়কমিটি
৩৬। সীমা দত্ত, বাংলাদেশ নারীমুক্তি কেন্দ্র
৩৭। Professor Robaet Ferdous, Dhaka university
৩৮। অরূপ রাহী, সংগীতশিল্পী, লেখক
৩৯। বাকী বিল্লাহ, লেখক ও রাজনৈতিক কর্মী
৪০। মাহমুদুল সুমন, অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪১। রাজেকুজ্জামান রতন, সভাপতি সমাজতান্ত্রিক শ্রমিকফ্রন্ট
৪২। ফরিদা আখতার, নারী আন্দোলনকর্মী
৪৩। মির্জা তাসলিমা সুলতানা, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
৪৪। আল আমিন শেখ, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন খুলনা মহানগর শাখা
৪৫। জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, আইনজীবী, সুপ্রিমকোর্ট
৪৬। শারমিন রহমান, রাজনৈতিককর্মী
৪৭। মুনেম ওয়াসিফ, শিল্পী, শিক্ষক, পাঠশালা সাউথ এশিয়ান মিডিয়া ইন্সিটিউট
৪৮। Lutfur Rahman, Retired Professor of BAU
৪৯। সাইফুজ্জামান সাকন, প্রাক্তন সভাপতি, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট
৫০। মোশাহিদা সুলতানা, সহযোগী অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫১। Syeda rizwanahasan, Advocate, supreme court
৫২। হিয়া ইসলাম, শিক্ষক, ইউল্যাব
৫৩। কল্লোল মোস্তফা, প্রকৌশলী ও লেখক
৫৪। আজফার হোসেন, অধ্যাপক, গ্র্যান্ডভ্যালিস্টেট ইউনিভার্সিটি, মিশিগান, ইউএসএ
৫৫। ইন্দ্রানী ভট্টাচার্য, ইনচার্জ, চারণ সাংস্কৃতিককেন্দ্র
৫৬। কৌশিক আহমেদ, ব্লগার
৫৭। চৈতী আহমেদ, প্রধান সম্পাদক, নারী.নিউজ
৫৮। মোস্তাকিম বিল্লাহ মাসুম, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৫৯। Parsa S. Sajid, Writer
৬০। মাহবুব সুমন, প্রকৌশলী
৬১। রঞ্জন কুমার দে, সম্পাদক, বাংলা দর্পন ডটকম
৬২। মো. মহসীন, শিক্ষক
৬৩। শৈলী আখন্দ, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬৪। বীথি সপ্তর্ষি, লেখক ও সাংবাদিক
৬৫। আতিফ অনিক, সভাপতি, জাতীয় কমিটি, বিপ্লবী ছাত্র-যুব আন্দোলন
৬৬। ইমরান ইমন, সদস্য, রাষ্ট্রচিন্তা
৬৭। মাহমুদুল হুসাইন ইশাদী, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬৮। নাজিফা তাসনিম খানম তিশা, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৬৯। আয়নুল হক, উত্তরা, ঢাকা, বাংলাদেশ
৭০। মো.মহসীন, সদস্য, রাষ্ট্রচিন্তা
৭১। খোইরোম কামেশ্বর, প্রকৌশলী
৭২। রায়হান কবীর, আইনজীবী, জজকোর্ট, রংপুর, সদস্য, রাষ্ট্রচিন্তা, রংপুর ইউনিট
৭৩। নাজনীন শিফা, পিএইচডি গবেষক, জওহরলালনেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়
৭৪। ফারুক ওয়াসিফ, লেখক
৭৫। মো. আবির হোসেন তিলক, শিক্ষার্থী
৭৬। সুস্নিগ্ধ মোহন্ত, শিক্ষার্থী
৭৭। জাকারিয়া হোসাইন, অনলাইন এক্টিভিস্ট, ছাত্রনেতা, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী
৭৮। তানভীর আকন্দ, শিক্ষার্থী, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
৭৯। সামি আব্দুল্লাহ, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮০। বদিউল আলম মজুমদার, সম্পাদক, সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিক
৮১। Sohail Mahbub, Business executive
৮২। মো. আরিফ আল আমিন, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮৩। মোঃ নাজমুল হুদা, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
৮৪। Fatema Ria, Undergraduate student, Department of Law, Rajshahi University
৮৫। বরকত উল্লাহ মারুফ, যুগ্ম-পরিচালক, গবেষণা ও মিডিয়া, কোস্টট্রাস্ট
৮৬। বখতিয়ার আহমেদ, অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞানবিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৮৭। কবিতা চাকমা, স্থপতি ও গবেষক
৮৮। তাসফিয়া তানজিম আহমেদ প্রমা, শিক্ষার্থী, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি
৮৯। রেজাউর রহমান লেনিন, গবেষক এবং মানবাধিকারকর্মী
৯০। Saddam H Shadhin, Activist
৯১। প্রগতি বর্মণ তমা, সাধারণ সম্পাদক, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়শাখা।
৯২। জাকারিয়া হোসাইন, অনলাইন এক্টিভিস্ট, কর্মী, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী
৯৩। তানভীর আনজুম তুষার, সমাজ ও মানবাধিকারকর্মী
৯৪। আরিফুর রহমান, ব্লগার এক্টিভিস্ট, লন্ডন
৯৫। সুস্মিতা পৃথা, সাংবাদিক ও গবেষক
৯৬। রওশন জামিল চৌধুরী, ফ্রিল্যান্সসাংবাদিক/অনুবাদক
৯৭। খান আশরাফ আলিফ, HCI Researcher, A3 Robotics
৯৮। সহুল আহমদ, লেখক ও গবেষক, সদস্য রাষ্ট্রচিন্তা
৯৯। হেলাল মহিউদ্দীন, শিক্ষক, নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়
১০০। অমল আকাশ, সভাপতি, সমগীত সংস্কৃতি প্রাঙ্গণ
১০১। মুনিফা হক, শিক্ষার্থী
১০২। সাদিয়া ইসলাম, শিক্ষার্থী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
১০৩। কল্লোল মোদক, শিক্ষার্থী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যাল
১০৪। তিন্নিরানী মোদক, শিক্ষার্থী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
১০৫। এ কেএম মারুফুল হক, শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
১০৬। রেজাউর রহমান লেনিন, গবেষক এবং অধিকারকর্মী
১০৭। ফখরুদ্দিন কবির আতিক, সদস্য, কেন্দ্রীয় কার্যপরিচালনা কমিটি, বাসদ(মার্কসবাদী)
১০৮। আহমেদ ইয়াসীর আবরার ইফাজ, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১০৯। Audity Falguni, Poet, writer and translator
১১০। কমরেড রিপন আহমেদ গাজী, বাসদ (মার্কসবাদী) যশোর জেলা কমিটির সদস্য, বাংলাদেশ শ্রমিককর্মচারী ফেডারেশন কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য
১১১। রোকন রকি, লেখক ও অনুবাদক
১১২। উমর ফারুক, শিক্ষক, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর
১১৩। গীতি আরা নাসরীন, অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১১৪। মাসউদ ইমরান মান্নু, অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্বিবদ্যালয়
১১৫। নাফিদা নওরীন, সদস্য, রাষ্ট্রচিন্তা
১১৬। আবিয়ার রহমান, ব্যাংকার
১১৭। তন্ময়সান্যাল, সম্পাদক, লিটলম্যাগাজিন পোস্টকার্ড
১১৮। সুমন রহমান, কবি, লেখক, শিক্ষক
১১৯। সাদিকারুমন, লেকক
১২০। ফেরদৌস আরা রুমী, উন্নয়নকর্মী
১২১। সৈয়দ হাসিবউদ্দীন হোসেন, সদস্য রাষ্ট্রচিন্তা
১২২। মাহবুব আলম রুবেল, সম্পাদক, ক্রান্তিকাল ডটকম
১২৩। বীথি ঘোষ, সাংস্কৃতিককর্মী, সমগীত
১২৪। আহমেদ স্বপন মাহমুদ, কবি, গবেষক, মানবাধিকারকর্মী।
১২৫। মাইদুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক, সমাজতত্ত্ব বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
১২৬। রোজীনা বেগম, গবেষক, দৃক
১২৭। Kazi S. Farid, Associate Professor, Bangladesh Agricultural University
১২৮। শাবা মঙ্গল, সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক
১২৯। মুয়ীয মাহফুজ, লেখক, সংগীতশিল্পী
১৩০। আকাশ মালিক, ব্লগার ও লেখক
১৩১। ডালিয়া চাকমা, সদস্য, রাষ্ট্রচিন্তা
১৩২। পারভেজ আলম, লেখক, একটিভিস্ট
১৩৩। নজরুল ইসলাম, কলেজ শিক্ষক ও সংগঠক, করোনা দুর্গত সহযোগিতাকেন্দ্র
১৩৪। লীসা গাজী, সংস্কৃতিকর্মী
১৩৫। উলুল অন্তর, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১৩৬। এমজে ফেরদৌস, লেখক ও সাংবাদিক, বার্তা২৪.কম
১৩৭। লুবনা সুলতানা, শিক্ষার্থী, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
১৩৮। অর্কসুমন, সঙ্গীতকর্মী-"গানেরদল ও কৃষ্ণকলি" এবং "সমগীত"
১৩৯। মিজানুর রহমান, জনস্বার্থকর্মী
১৪০। Faiz Ahmad Taiyeb, Technical Architect, Vodafone Netherlands
১৪১। অপরাজিতা সংগীতা, চলচ্চিত্র পরিচালক এবং মানবাধিকারকর্মী
১৪২। রেহনুমা আহমেদ, লেখক
১৪৩। সুদীপ্ত দে, ছাত্র, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৪। মিতামেহেদী, চিত্রশিল্পী
১৪৫। শোভন রহমান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট কেন্দ্রীয় কমিটি
১৪৬। রায়হান রাইন, অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
১৪৭। ইশরাত শিউলি, সংস্কৃতিকর্মী
১৪৮। আহমেদুর রশীদ চৌধুরী (টুটুল), সম্পাদক ও প্রকাশক, শুদ্ধস্বর(www.shuddhhashar.com)
১৪৯। সাদমান সাকিব, লেখক, অনুবাদক ও অ্যাক্টিভিস্ট
১৫০। তাসফিয়া হাবিবা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। সহ আরো অনেকে
বিবার্তা/জাহিদ
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]