খবরের কাগজের মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়ানোর আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। কারণ, তা ছাপা হয় পুরো যান্ত্রিক ব্যবস্থায়। প্যাকেটও করা হয় যন্ত্রেই।
শুধু খবরের কাগজ নয়, ডাকে পাঠানো বা অনলাইনে অর্ডার করা পণ্যের প্যাকেট নিয়েও আশঙ্কার কিছু দেখছে না ডব্লিউএইচও।
ডব্লিউএইচও বলছে, কেউ একজন সংক্রমিত হলেও তার থেকে প্যাকেটে বা খবরের কাগজে নোভেল করোনাভাইরাস লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা কম। তা ছাড়া, এই ধরনের প্যাকেট ও সংবাদপত্র বহু এলাকা ও নানা রকম তাপমাত্রা পার করে পৌঁছায়। এ কারণে ওসব প্যাকেটের বা কাগজের মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়ানোর সম্ভাবনা আরও কম।
বিশ্বের শীর্ষস্তরের বিজ্ঞানী ও চিকিৎসকরা বলছেন, বিশ্বের এত দেশে রোগটি ছড়িয়েছে, কিন্তু আজ পর্যন্ত সংবাদপত্র, ছাপা পত্রপত্রিকা বা চিঠি থেকে কোভিড-১৯ হওয়ার ঘটনা ঘটেনি।
এদিকে পত্রিকার হকাররা মাস্কের সঙ্গে গ্লাভস বা দস্তানা হাতে কাগজ বিলি, রাস্তায় ফেলে বিক্রি না করার ব্যবস্থা করলে সুরক্ষা আরও নিশ্চিত হবে বলে সংশ্লিষ্টরা বলছেন।
কিছু গুজবের কারণে করোনাভাইরাসের বিরূপ প্রভাব পড়েছে বিশ্বের সংবাদপত্র শিল্পের ওপর। বাংলাদেশেও মহাসংকটের মুখে এ শিল্প।
বিবার্তা/জহির
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]