যৌন অসদাচরণের অভিযোগে চীনের শীর্ষ পর্যায়ের সন্ন্যাসী মাস্টার জিওচেং’র এর বিরুদ্ধে সরকারি তদন্ত চলছে। তদন্তের মুখোমুখি হওয়ার পর বুধবার বৌদ্ধ অ্যাসোসিয়েশনের প্রধানের পদ ছেড়েছেন তিনি।
বেইজিংয়ের উপকণ্ঠে লংকুয়ান মন্দিরের অধ্যক্ষ যৌন হয়রানি ও অসদাচরণের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি কমিউনিস্ট পার্টির পলিট ব্যুরোরও একজন সদস্য।
চীনের বৌদ্ধ অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, তারা চেয়ারম্যান ও অন্যান্য পদ থেকে মাস্টার জুচেংয়ের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছে। তবে এর পক্ষে কোনো কারণ ব্যাখ্যা করেনি।
আশ্রমের সাবেক দুই সন্ন্যাসী মঠের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগের নথি উপস্থাপন করলে চীনের ধর্মীয় কার্যক্রমবিষয়ক প্রশাসন একটি তদন্ত শুরু করেছে।
চীনের খুদে ব্লগ ওয়েইবোতে অভিযোগ অস্বীকার করে পোস্ট দিয়েছেন জিওচেং। তিনি বলেন, মিথ্যা ও বিকৃত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।
চীনে হ্যাশট্যাগ মি টু আন্দোলন গতি পাওয়ার পর এটিই বিখ্যাত ব্যক্তিদের সবচেয়ে বড় অভিযোগ। গত বছরের ডিসেম্বরে চীনে হ্যাশ মি টু পদ্ধতির আন্দোলন শুরু হয়েছে।
যৌন হয়রানি ও অসদাচরণের অভিযোগ চীনে সাধারণত অস্বীকার করা হয়। কিন্তু মি টু আন্দোলন শুরু হলে তাতে তরুণ প্রজন্মের মনোভাবে পরিবর্তন চলে আসে।
বিবার্তা/সোহান
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]