ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় আমি অবস্থান করছি ১৯৬৪ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে। তখন আমি অনেক ছোট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখনকার তুলনায় অনেক ছোট ছিল; কিন্তু অনেক নামী-দামী শিক্ষক, অনেক জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিদের আদর স্নেহ পেয়েছি। সেই আলোকিত মানুষদের আলোচ্ছটায় উদ্ভাসিত পরিবেশে বড় হওয়ার সুযোগ পেয়েছি।
১৯৬৪ সাল থেকে অনেক উপাচার্যকে কাছ থেকে, দূরে থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে। আমার বাবা যেহেতু প্রশাসনে কর্মরত ছিলেন এবং ১৯৮৫ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন, সেহেতু উপাচার্যদের সম্পর্কে অনেক কিছু জানার সুযোগ হয়েছিল।
তারপর ১৯৮৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করার সূত্রে নিজ দল এবং বিরোধী দলের অনেক উপাচার্যকে দেখেছি। তাই তুলনামূলক চিত্রটি আমার কাছে খুবই পরিষ্কার। আমি দৃঢ়ভাবে বলতে পারি, আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক একমাত্র ব্যক্তিত্ব, যিনি নিজেই নিজের তুলনা।
আমরা যে সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি সে সময়ে অনুকরণীয় ব্যক্তিত্বের বড় অভাব। মূল্যবোধ, সততা, একনিষ্ঠ ও আদর্শিক ব্যক্তিত্বের উদাহরণ হিসেবে আমাদের সামনে এবং তরুণ প্রজন্মের সামনে দৃষ্টান্ত হিসাবে অনুকরণীয় অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।
নাজমা শাহীনের ফেসবুক থেকে
বিবার্তা/কাফী
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]