বাংলা ভাষায় এমন কিছু শব্দ আছে, যে শব্দগুলোর সঠিক প্রয়োগের কারণে শব্দগুলো সার্থক হয়েছে ও পরিপূর্ণতা পায়। এই পরিপূর্ণতা একটা শব্দের জন্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ, ঠিক তেমনি গুরুত্বপূর্ণ ভাষার জন্য, দেশের জন্য এবং সেই ভাষাতে কথা বলা সব মানুষের জন্য।
১৯৬৯ সালের এই দিনে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। তাঁর নামের পূর্বে ‘বঙ্গবন্ধু’ শব্দটার স্থান পাওয়ার ফলে পূর্ণতা পেয়েছে ‘বঙ্গবন্ধু’ শব্দটি।
‘বঙ্গবন্ধু’ শব্দটি এতোটাই পরিপূর্ণতা পেয়েছে যে দেশের সমগ্র ইতিহাস বর্ণনায় মহানায়কের পাশে শব্দটি ক্রমান্বয়ে উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতম হয়ে উঠেছে।
ফেসবুকে আমার অনেক সহকর্মী ও নেতা এইরকম লিখেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি পেয়ে শেখ মুজিবুর রহমানের নতুন জন্ম হয়েছিল। এসব তথ্য ও মানসিকতা জাতির পিতার প্রতি সম্মান নাকি তাঁর প্রতি অবমাননা?
যে উপাধি তিনি নিজ যোগ্যতায়, নিজ কর্মগুণে অর্জন করেছেন, সেই উপাধি তাঁর পুনর্জন্ম দেয় কিভাবে? একটু অন্যভাবে চিন্তা করলে এভাবেও বলা যায়, ‘বঙ্গবন্ধু’ তো তাঁর উপাধি না, তিনি তো আসলেই বাঙালির বন্ধু, তিনি নিজেই তো ‘বঙ্গবন্ধু’..........
ইশতিয়াক আহমেদ জয়ের ফেসবুক থেকে
বিবার্তা/প্লাবন/জিয়া
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]