জুনে সার্বিকভাবে মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৫৪ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৯৮ শতাংশে, যা আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে। আগের মাসের ৪ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগর এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক বৈঠক শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল মঙ্গলবার এসব তথ্য জানান।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, গত ৬ মাস ধরে ধারাবাহিকভাবে মূল্যস্ফীতি কমে আসছে। এটা ভালো দিক। আন্তর্জাতিক বাজারে চিনি, ডাল ও তেলের দাম কমায় মূল্যস্ফীতি কমেছে। চালের দাম বাড়া-কমার মধ্যে আছে। তবে এবার আমাদের বাম্পার ফসল হয়েছে। চালের স্টক প্রচুর আছে। বছরের শুরুতে বেড়ে গেলেও সবকিছু মিলিয়ে মূল্যস্ফীতি এখন কম আছে।
তিনি জানান, গ্রামে সার্বিক মূল্যস্ফীতি একই রয়েছে। মে মাসের মতো জুনেও ৫ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশের মধ্যে আছে। খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাড়িয়েছে ৫ দশমিক ২৫ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ৬২ শতাংশ। গ্রামে খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৭৬ শতাংশে যা তার আগের মাসে ছিল ৪ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ।
শহরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৩৯ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক ৪৮ শতাংশ। খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৬৩ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ। খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৪ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ।
বিবার্তা/জাকিয়া
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]