শিরোনাম
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রসঙ্গে যা বললেন তৌকীর আহমেদ
প্রকাশ : ১০ জুলাই ২০১৮, ১৮:৪৩
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রসঙ্গে যা বললেন তৌকীর আহমেদ
বিনোদন প্রতিবেদক
প্রিন্ট অ-অ+

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার আমার কাছে একটি বিশেষ সম্মাননা, বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে এটিই সর্বোচ্চ পুরস্কার। ইতিপূর্বে ২০০৪ সালে জয়যাত্রা, ২০০৭ সালে দারুচিনি দ্বীপও শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ ৬ ও ৭টি শাখায় পুরস্কৃত হয়েছিল। তবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের কথা উল্লেখ করার লোভ সামলাতে পারছি না। যারা আমাকে ও আমাদের দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ। এ কথাগুলো বলেই জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার নিয়ে কয়েকটি প্রস্তাবনা বা পরামর্শ দিলেন জনপ্রিয় অভিনেতা ও নির্মাতা তৌকীর আহমেদ।


তৌকীরের উপস্থাপনাগুলো


চলচ্চিত্রের এই সর্বোচ্চ পুরস্কারের সেশনজট দূর করা দরকার। ২০১৬ সালের পুরস্কার ২০১৮ তে না হয়ে ২০১৭ এর মধ্যেই হলেই ভালো হতো। না হলে আনন্দ যেমন ফিকে হয় একই সঙ্গে দর্শকের মনেও গুরুত্ব কমে। এ ধরনের একটি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানও গুরুত্বসহকারে সুন্দর ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় হওয়া উচিত, না হলে সৌন্দর্যহানি ঘটে। সর্বোপরি পুরস্কারের জুরিবোর্ডের আরও দায়িত্বসহকারে সব তদবির ব্যক্তি ও গোষ্ঠীস্বার্থের ওপরে উঠে বিচারকার্য সম্পন্ন করা জরুরি। নিরপেক্ষতার ঘাটতি অযোগ্য লোকের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়, তাতে সার্বিক অনুষ্ঠানের গুরুত্বহানি হয়। কোনো শাখায় মানসম্মত প্রতিযোগী না থাকলে সেই শাখায় ওই বছর পুরস্কার নাও দেয়া যেতে পারে। মনে রাখতে হবে, এই পুরস্কার চলচ্চিত্রের জন্য অপরিসীম গুরুত্ব বহন করে, পক্ষপাতিত্ব বা তদবিরের সংস্কৃতি ত্যাগ না করলে ক্ষতি সার্বিকভাবে এদেশের চলচ্চিত্রেরই। ভালো চলচ্চিত্র টিকে থাকে তার গুণে, সময়কে অতিক্রম করে। মানুষের ভালোবাসাই একটি চলচ্চিত্রের জন্য সর্বোচ্চ পুরস্কার। অজ্ঞাতনামা চলচ্চিত্র আপনাদের সেই পুরস্কার পেয়েছে আগেই।


বিবার্তা/অভি/মৌসুমী

সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি

এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)

১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫

ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫

Email: [email protected], [email protected]

© 2021 all rights reserved to www.bbarta24.net Developed By: Orangebd.com