সম্প্রতি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক শিক্ষক এবং শিক্ষার্থী বহিষ্কারের প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ।
গণমাধ্যমে পাঠানো এই বিবৃতিতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ এই প্রতিবাদ জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে যুক্ত থাকার অভিযোগে সম্প্রতি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কারের অভাবনীয় ঘটনা ঘটেছে। শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক আন্দোলনের ইস্যুকে কেন্দ্র করে, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার করার মাধ্যমে পরিদৃশ্যমান হয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের স্বেচ্ছাচারী মনোভাব। কারণ এতে করে শিক্ষকদের চিন্তা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হয়েছে। কেবল শিক্ষার্থীদের পাঁচ দফা দাবিকে সমর্থন করার কারণে একজন শিক্ষককে চাকরি থেকে বরখাস্ত এবং দু'জন শিক্ষককে অপসারণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।
বরখাস্তকৃত শিক্ষক হলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আবুল ফজল; অপসারণকৃত দু'জন শিক্ষক হলেন বাংলা বিভাগের প্রভাষক শাকিলা আলম এবং ইতিহাস ও সভ্যতা ডিসিপ্লিনের হৈমন্তী শুক্লা কাবেরী।
দৈনিক খুলনা গেজেট পত্রিকার মাধ্যমে এ সংবাদ নিশ্চিত হওয়া যায়, "বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভা শেষে একজন সদস্য নাম প্রকাশ না করা শর্তে বলেন, নিয়মানুযায়ী আজ ২৩ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের ২১২ তম সভায় পূর্ববর্তী ২১১ তম সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত এবং তিন শিক্ষককে দেয়া আত্মপক্ষ সমর্থনের জবাব নিয়ে দীর্ঘ পর্যালোচনা করা হয়। শেষে সিন্ডিকেট তাদের চূড়ান্তভাবে বরখাস্ত এবং অপসারণের সিদ্ধান্তে চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়।"
সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তের বিষয়ে সহকারী অধ্যাপক আবুল ফজল দৈনিক খুলনা গেজেট পত্রিকায় বলেন, "এই ঘটনার তদন্ত কমিটি গঠন থেকে শুরু করে কোনো কার্যক্রমেই আমাদের কোনো ধরনের সহযোগিতা করা হয়নি। তদন্ত প্রতিবেদন চেয়ে লিখিত আবেদন করেছিলাম, সেটাও আমাদের দেয়া হয়নি। আমরা তদন্ত কমিটির বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেছিলাম, সেটাও আমলে নেয়া হয়নি।"
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অভিযুক্ত শিক্ষকদের শাস্তি নির্ধারণের জন্য কারণ দর্শানোর নোটিশ থেকে তদন্ত কমিটি গঠন পর্যন্ত প্রশাসন যে নিয়মতান্ত্রিকতার আবরণ দেখিয়েছে, তার আড়ালে ঘটিয়েছে অসংখ্য মিথ্যাচার। সেগুলো সবই প্রমাণিত। শুরু থেকেই অভিযুক্ত শিক্ষকদের ব্যাখ্যা প্রদান ও কারণ দর্শানোর নোটিশ দিলেও, তাদেরকে কোনো অভিযোগ বিবরণী বা অভিযোগ-সম্পর্কিত পূর্ণাঙ্গ তথ্য দেয়া হয়নি। এছাড়া অভিযুক্ত শিক্ষকদের একজন অসুস্থ হয়ে প্রথমে ছুটিতে এবং পরবর্তী সময়ে হাসপাতালে ভর্তি থাকা অবস্থায় তাকে সুস্থ প্রমাণ করতে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করে সিভিল সার্জনের সাক্ষর নকল করে ভুয়া সনদ দেয়। কর্তৃপক্ষের মিথ্যাচার আবারো পরিলক্ষিত হয় তদন্ত কমিটির কার্যকলাপে। তদন্ত কমিটি অভিযুক্ত শিক্ষকদের ১০/০১/২০২১ তারিখের মাঝে জানাতে বলেছিলো, অভিযুক্ত শিক্ষকেরা আত্মপক্ষ সমর্থন করে বক্তব্য দিতে চান কিনা আর দিলেও কোন মাধ্যমে দিবেন। অভিযুক্ত শিক্ষকত্রয় ১০/০১/২০২১ তারিখে প্রথমে ই-মেইলে ও পরবর্তী সময়ে সরাসরি তদন্ত কমিটির কাছে চিঠি দিয়ে তাদের পছন্দসই মাধ্যমে বক্তব্য প্রদানের তথ্য দিয়ে আসেন এবং ১২/০১/২০২১ তারিখে তাদের তদন্ত কমিটির কাছে তাদের উত্তর প্রদান করেন। কিন্তু তদন্ত কমিটিতে তাদের বক্তব্য গৃহীত হয়নি, যথাসময়ে কমিটিকে অবহিত না করার অজুহাতে। অথচ তদন্ত কমিটি অভিযুক্তদের ডাকার আগেই অজ্ঞাতে-অসাক্ষাতে অন্যান্যদের সাক্ষ্য নিয়ে নেয়া বিধিসম্মত নয়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নাটকীয় ভাবে তাদের দোষ প্রমাণ করে শাস্তির ব্যবস্থা করেছে।
উল্লেখ্য এই সিন্ডিকেটের নিরপেক্ষতা ও বৈধতা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে। নিজের সমস্ত অনিয়ম-দুর্নীতি চাপা দিতে এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে তিন শিক্ষকের শাস্তি নিশ্চিত করতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি তড়িঘড়ি করে এক মাসের মধ্যে দুটো স্পেশাল সিন্ডিকেট ডেকেছেন। এমনকি তিনি সিন্ডিকেট সদস্য পরিবর্তন করেছেন নিয়ম বহির্ভূতভাবে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্যরা এ সিন্ডিকেটের প্রতি অনাস্থা জ্ঞাপন করেছেন। দৈনিক আমাদের সময়ের ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট অবৈধ’-শীর্ষক সংবাদ থেকে জানা যায়।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য ও খুবি সিন্ডিকেটের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমগীর বলেন, "বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত ডিনদের সিন্ডিকেট সদস্য করা অনিয়ম। ভারপ্রাপ্ত ডিন উপাচার্যের মনোনীত বিধায় সিন্ডিকেট সভায় উপাচার্যের অনিয়মের বিরোধিতা করার সামর্থ্য রাখেননা। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে কোনো ভারপ্রাপ্ত ডিনকে সিন্ডিকেট সদস্য করার নজির নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে শুধু যোগ্যতার ভিত্তিতে যারা পূর্ণাঙ্গ ডিন হয়ে থাকেন তাদেরই কেবল সিন্ডিকেটের সদস্য করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।"
এটা কেবল তিনজন শিক্ষককে হয়রানি করা নয়। বর্তমান প্রশাসনের বিরুদ্ধে সম্প্রতি বিস্তর দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠে এসেছে। দুর্নীতি, নিয়োগবোর্ডে অনিয়ম, ভিসির স্বজনপ্রীতি প্রভৃতি ইস্যুতে এই শিক্ষকেরা বিভিন্ন সময়ে প্রতিবাদ করেছেন। সেজন্য ভিসি তার সমস্ত স্বেচ্ছাচারিতার ইতিহাস চাপা দিতে চেয়েছেন প্রতিবাদকারী শিক্ষকদের শাস্তি প্রদান করে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনজন তরুণ প্রতিবাদী শিক্ষকদের শাস্তি প্রদান আমাদের গোটা শিক্ষক সমাজের জন্য অশনিসংকেত। এ শাস্তি অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ এবং মুক্ত চিন্তা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা বাধাগ্রস্ত হওয়ার পথকে উন্মুক্ত করে দেবে। তাই আমরা সচেতন শিক্ষক সমাজ এই ঘটনার প্রতিবাদ জানাই। একই সঙ্গে তিনজন শিক্ষকের বহিষ্কার ও অপসারণ প্রত্যাহারের জোর দাবি জানাই।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা হলেন:-
১. মোঃ নেসারুল হক, সহকারী অধ্যাপক সিএসই, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
২. মো: রকিবুল হাসান, সহকারি অধ্যাপক,সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
৩. মো. আবু সালেহ সেকেন্দার, সহকারী অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
৪. মোঃ বেলাল হুসাইন, সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান (ভারপ্রাপ্ত),গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়।
৫. জাকিয়া সুলতানা মুক্তা, সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ।
৬. রাজু আহমেদ,সহকারী অধ্যাপক, কেমিক্যাল এন্ড ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।
৭. আলতাফ হোসেন রাসেল, সহকারী অধ্যাপক,পরিসংখ্যান বিভাগ, কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়।
৮. সামিনা লুৎফা, সহযোগী অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
৯. আওরঙ্গজেব আকন্দ, সহকারী অধ্যাপক, ক্রিমিনোলজি এন্ড পুলিশ সায়েন্স বিভাগ, মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
১০. মোঃ কামরুল হাসান, অধ্যাপক, পদার্থ বিজ্ঞান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
১১. আরাফাত রহমান, প্রভাষক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
১২. তাসমিয়াহ তাবাসসুম সাদিয়া, প্রভাষক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রফেশনালস।
১৩. মোঃ সোলাইমান হোসাইন, সহকারী অধ্যাপক, হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
১৪. হাবিবুর রহমান, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
১৫. কাজী মসিউর রহমান, সহকারী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, বশেমুরবিপ্রবি।
১৬. মো. সাখাওয়াত হোসেন, প্রভাষক, ক্রিমিনোলজি এন্ড পুলিশ সায়েন্স বিভাগ,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
১৭. হাসান মুহাম্মদ রোমান, সহকারী অধ্যাপক, আইন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
১৮. মাইদুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক, সমাজতত্ত্ব বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
১৯. আলমগীর মোহাম্মদ, প্রভাষক, ইংরেজি বিভাগ, বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি।
২০. আব্দুল্লাহ আল মামুন, অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
২১. মোঃ মাহবুবুর রহমান, সহকারী অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্সে এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি,পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
২২. কৌশিক চন্দ্র হাওলাদার, সহকারী অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড টেলিকমিউনিকেশন ইন্জিনিয়ারিং, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
২৩. মো: সিরাজুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক, গণিত, বশেমুরবিপ্রবি।
২৪. ক্যামেলিয়া খান, সহকারী অধ্যাপক, আইন বিভাগ, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়।
২৫. হোছাইন মোহাম্মদ ইউনুছ সিরাজী, লেকচারার, আইন বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
২৬।হোছাইন মোহাম্মদ ইউনুছ সিরাজী, লেকচারার, আইন বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
২৭।শেখ নাহিদ নিয়াজী, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ।
২৮। নাছরীন সুলতানা জুয়েনা, প্রফেসর, সার্জারি ও অবষ্টেট্রিক্স বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
২৯। দিপংকর কুমার, সহকারী অধ্যাপক, গণিত, বশেমুরবিপ্রবি।
৩০। ড. শিশির কান্তি প্রামানিক, সহযোগী অধ্যাপক, রসায়ন বিভাগ, শাবিপ্রবি, সিলেট।
৩১। নুমান মাহফুজ, সহকারী অধ্যাপক, লোক প্রশাসন বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
৩২। কাবেরী গায়েন, অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
৩৩। মির্জা মোঃ অদ্বিত রহমান, সহকারি অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ।
৩৪। মেছবাহ উদ্দিন, সহকারী প্রফেসর,কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ম্যাথমেটিক্স, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।
৩৫।মোঃ ইয়াহিয়া বেপারী, সহকারী অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
৩৬। শামসুল আরেফীন, প্রভাষক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ
৩৭। রাশেদ মোশাররেফ, সহকারী অধ্যাপক, লোক প্রশাসন বিভাগ, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়।
৩৮। ড. আব্দুল্লাহ-আল মামুন, অধ্যাপক, ফিসারীজ এন্ড মেরিন সায়েন্স বিভাগ, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
৩৯। ফাতিমা আলম, প্রভাষক, অডিওলোজি এন্ড স্পিচ ল্যাংগুয়েজ প্যাথোলোজি পাইজার, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি)।
৪০।মোঃ নুরুজ্জামান খান, সহকারী অধ্যাপক, রসায়ন, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর।
বিবার্তা/বিজ্ঞপ্তি/জাই
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]