অনিয়মের অভিযোগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) প্রধান প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত ) সুকুমার চন্দ্র সাহাকে দায়িত্ব থেকে ১৮ নভেম্বর অব্যাহতি দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন। পরে ২০ নভেম্বরই তাকে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে বদলি করা হয়। তবে সাম্প্রতিক সময়ে মানসিক চাপের অজুহাতে চাকরি ছেড়ে দিতে চান তিনি।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) সাংবাদিকদের সাথে আলাপচারিতার সময় এসব কথা বলেন সুকুমার চন্দ্র সাহা।
তিনি বলেন, ‘আমি নির্দোষ, আমার ক্যারিয়ার ধ্বংস করা হলো। আমি মনে করি ট্রেজারার ইস্যুতে আমাকে সন্দেহ করে জবি প্রশাসন আমার সাথে অবিচার করেছে। কিন্তু আমি কোনো তথ্য সাংবাদিকদের দেইনি। প্রশাসন আমায় কোনো জবাবদিহিতার সুযোগ দেয়নি!
কেউ তো ভিসি স্যারের কাছে আমার নামে মিথ্যা বলেছে, কিন্তু আমি জবির একটা টাকাও খাইনি, তবুও আমার সাথে এমন করা হলো! আমার আর চাকরি করার ইচ্ছা নেই। এই মানসিক ধাক্কা আমি সামলাতে পারছি না।’
জবি ছাত্রলীগের সাবেক প্রেসিডেন্ট তরিকুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, ‘সুকুমার জবির অনেক ক্ষতি করছে, ঢাবির মতো জবিতে মধুর ক্যান্টিন হওয়ার বিল পাসের কথা ছিল। সুকুমার সেটি আটকে দেয়, এতে কার ক্ষতি হয়? জবির ক্ষতি হয়েছে।’
এ বিষয়ে রেজিস্টার ওহিদুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করা হলেও তিনি এ ব্যাপারে কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি।
বিবার্তা/এরশাদ
সম্পাদক : বাণী ইয়াসমিন হাসি
এফ হক টাওয়ার (লেভেল-৮)
১০৭, বীর উত্তম সি আর দত্ত রোড, ঢাকা- ১২০৫
ফোন : ০২-৮১৪৪৯৬০, মোবা. ০১৯৭২১৫১১১৫
Email: [email protected] , [email protected]